Not known Factual Statements About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Not known Factual Statements About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
ক. কোকোডাস্ট বা নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়া - ২৫%
কল্পকাহিনীর ড্রাগন নয়, সুস্বাদু ও লোভনীয় ফল ড্রাগন। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল, এটি মূলত ভিনদেশী হলেও এখন দেশেই চাষ হচ্ছে। ড্রাগন ফলের সুখ্যাতি এখন সব জায়গায়। খুব সহজেই বাড়ির আঙিনা বা ছাদে এ ফলের চাষ করা যায়। ড্রাগন ফলের গাছ লতানো মাংস খাঁজকাটা। লোহা কাঠ বা সিমেন্টের খুঁটি বেটি বড় হতে পারে। আসুন জেনে নেই কিভাবে খুব সহজে বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়-
অসময়ে ফল উৎপাদনের কলাকৌশল বাউ জার্মপ্লাজম সেন্টারে পরীক্ষামূলক চাষে দেখা গেছে, ফল আসা শুরু হয় জুন মাসে এবং নভেম্বর মাস পর্যন্ত সংগ্রহ করা যায়। শীতকালে দিবসের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে প্রতি চারটি গাছের জন্য একটি করে ৬০-১০০ ওয়াটের বাল্ব সন্ধ্যা থেকে ৫-৬ ঘণ্টা জ্বালিয়ে রেখে ফল আনা হচ্ছে এবং চাহিদা মোতাবেক সময়ে ফল নেওয়া যায়।
১. চারার জোড়া জায়গাটির নিচে কোন প্রকার ডালপালা বার হলে ধারালো ছুরি দিয়ে কেটে দিতে হবে।
অতিরিক্ত সুস্থলতা বা ওজম কামানোর অনেক উপায় রয়েছে। তবে কার্যকারী উপায় অ্যাপ্লাই করার মাধ্যমে শরীরের ওজন হ্রাস করা সম্ভব। প্রোটিন আমাদের দেহে অতিরিক্ত ওজন বাড়তে দেয় না। আর ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রোটিন উপাদান। যা শরীরের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধিতে বড় একটি বাধা। তাই সুস্থ্য থাকার ক্ষেত্রে ওজন হ্রাস করতে ড্রাগন ফল ভক্ষণ করতে হবে।
জাতীয় বৃক্ষমেলা ২০২৩। গাছ লাগিয়ে যত্ন করি, সুস্থ প্রজন্মের দেশ গড়ি।
সারি ফসলে অটোমেটিক ইন-লাইন ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম প্যাকেজ সেটআপ ভিডিও
৪. পুরান ডালে ফুল শেষ হয়ে যাবার পরে ডালপালা ছাঁটাই করতে হবে।
লাউ চাষ করে স্বাবলম্বী সিদ্ধিরগঞ্জের মিনজার
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ অটোমেটিক ফগিং কলিং সিস্টেম
উপরোক্ত এই উপকারিতাগুলো ছিল ড্রগন ফলের। এছাড়াও রয়েছে আরো প্রচুর উপকারিতা যা একজন ব্যক্তি ড্রগন ফল খাওয়ার মাধমে উক্ত সুবিধা ছাড়াও আরো অনেক সুবিধা পেতে পারে।
পাত্রে রোপণ এবং অনানুষ্ঠানিক বাগান সেটিংস জন্য উপযুক্ত।
ক্রমবর্ধমান ঋতুতে (বসন্ত এবং গ্রীষ্ম) মানিপ্ল্যান্ট গাছগুলি নিয়মিত নিষেকের মাধ্যমে উপকৃত হয়। এই সময়ে গাছগুলিতে ২ সপ্তাহে here একবার সুষম, জল-দ্রবণীয় সার ব্যবহার করতে হবে। মানিপ্ল্যান্ট এর বৃদ্ধির হার পটের আকৃতির উপর নির্ভর করে। তরল জৈব সার বা গোবর সার অথবা কলার খোসা, ডিমের খোসা প্রভৃতি দিতে পারেন। ডিমের খোসা, ইপসম লবণ এবং বেকিং সোডা এর বৃদ্ধির জন্য খুবই উপকারী।
মধ্যরাতে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে